সংবাদ শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক
০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 1:18 PM
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা তারেক , বাবরসহ আপিলেও খালাস সব আসামি
বহুল আলোচতি একুশে আগস্ট গ্রনেডে হামলার মামলায় মৃত্যুদণ্ডাদশেপ্রাপ্ত সাবকে স্বরাষ্ট্র প্রতমিন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বএিনপরি ভারপ্রাপ্ত চযে়ারম্যান তারকে রহমানসহ সব আসামকিে খালাসরে হাইর্কোটরে রায় বহাল রখেছেনে আপলি বভিাগ।
হাইর্কোটরে রায়রে বরিুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষরে করা আপলি খারজি করে প্রধান বচিারপতি সয়ৈদ রফোত আহমদেরে নতেৃত্বে ৬ সদস্যরে আপলি বঞ্চে আজ বৃহস্পতবিার এ রায় ঘোষণা করনে। হাইর্কোটরে রায়রে কছিু অংশ সংশোধন করে র্পযবক্ষেণসহ এ রায় প্রদান করা হয়।
আদালতে বাবর ও তারকে রহমানরে পক্ষে শুনানি করনে জ্যষ্ঠৈ আইনজীবী এস এম শাহজাহান ও অ্যাডভোকটে মোহাম্মদ শশিরি মনরি। আদালতে বএিনপরি আইনজীবীদরে মধ্যে উপস্থতি ছলিনে, জ্যষ্ঠে আইনজীবী জয়নুল আবদেীন, ব্যারস্টিার মাহবুব উদ্দনি খোকন, ব্যারস্টিার কায়সার কামাল, ব্যারস্টিার রুহুল কুদ্দুস কাজল, আইনজীবী গাজী কামরুল ইসলাম সজল, মাকসুদ উল্লাহ, মোহাম্মদ ছদ্দিকি উল্লাহ ময়িা প্রমুখ।
রাষ্ট্রপক্ষে ছলিনে অ্যার্টনি জনোরলে মো. আসাদুজ্জামান, অতরিক্তি অ্যার্টনি জনোরলে, অনীক আর হক, আব্দুল জব্বার ভূঁইয়া, ডপেুটি অ্যার্টনি জনোরলে আবদুল্লাহ আল মাহমুদ মাসুদ। গত একুশে আগস্ট উভয়পক্ষরে শুনানি শষেে রায়রে জন্য এ দনি র্ধায করছেলিনে আপলি বভিাগ।
এর আগে ১ ডসিম্বের সব আসামকিে খালায় দযি়ে রায় ঘোষণা করনে হাইর্কোট। রায়রে র্পূণাঙ্গ অনলপিি প্রকাশতি হলে রাষ্ট্রপক্ষ লভি টু আপলি দাখলি কর।ে পরে ১ জুন লভি টু আপলি মঞ্জুর করনে আপলি বভিাগ।
২০০৪ সালরে একুশে আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভনিউিয়ে তৎকালীন বরিোধী দলীয় নতো শখে হাসনিার সমাবশেে গ্রনেডে হামলায় আওয়ামী লীগরে ২৪ নতোর্কমী নহিত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বস্ফিোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়।
২০১৮ সালে ঢাকার বচিারকি আদালতে দুটি মামলার রায়ে সাবকে স্বরাষ্ট্র প্রতমিন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সাবকে শক্ষিা উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পন্টিু সহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, বএিনপরি ভারপ্রাপ্ত চযে়ারম্যান তারকে রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন এবং ১১ জনকে বভিন্নি মযে়াদে কারাদণ্ড ও র্অথদণ্ড দওেয়া হয়।
রায়রে পর মামলার সব নথি হাইর্কোটে পাঠানো হয়। অন্যদকিে কারাগারে থাকা দণ্ডতিরা পৃথক জলে আপলি ও নযি়মতি আপলি করনে। হাইর্কোটে নষ্পিত্তরি পর এখন র্সবোচ্চ আদালতে মামলাটি নষ্পিত্তি হলো।
সম্পর্কিত