ঢাকা ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
Marriage Notice দূর্নীতির বহুমাত্রিক অভিযোগ জাতীয় গৃহায়ণ প্রশাসকের বিরুদ্ধে ২০২৬ সালে যাত্রা শুরু করছে ‘ডা: ইদ্রিস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল’ পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ এক লটে ৭০৩ সরঞ্জাম: দরপত্রে ক্রয় আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ সাজানো মিথ্যে মামলায় জেল হাজতে খোকন সেখ: ফরিদ গঞ্জে ক্ষাভ টেকসই উন্নয়নে ফিলানথ্রপি উদ্যোগের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত রেলওয়েকে লাভজনক করতে উদ্যোগ চলতি বছরে জরিমানা আদায় ২২ কোটি টাকার বেশি তদন্তের মুখেও জৌলুশ বাড়ছে গণপূর্তের প্রকৌশলী স্বপন চাকমার দি ইবনেসিনা ফার্মাসিউটিক্যাল এর ৪১তমবার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত ২০২৫-২৬ কর বছরের আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো জাতীয় রাজস্ব বোর্ড

"হোটেল রংধনু" ঘিরে সক্রিয় দেহ ও মাদক ব্যবসার সিন্ডিকেট

#

সিরাজ বিন আবদুল্লাহ

০৫ নভেম্বর, ২০২৫,  1:39 PM

news image


রাজধানী ঢাকার পূর্বাঞ্চল এবং দক্ষিনাঞ্চলের প্রধান প্রবেশ পথ যাত্রাবাড়ীতে লোকাল রাজনৈতিক নেতাদের ছত্রছায়ায় দিনের আলোতে হোটেল রংধনুতে ঢাকা শহরের বিভিন্ন কলেজের ছাত্রী এবং পেশাদার মেয়ে দিয়ে চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা, এবং সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসলেই মদ গাঁজাঁ ইয়াবা ফেন্সিডিল এর আসর।


এনিয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ী দের মনে আতঙ্ক বিরাজ করছে, তাদের অভিযোগ, সন্ধা ঘনিয়ে আসলেই হোটেলের আসেপাশে উর্তি বয়সী ছেলে মেয়ে এবং মাদকাসক্ত লোকের আনাগোনা অনেক বেড়ে যায়।

রাত যত গভীর হয় রংধনু হোটেলের ছাদে কিশোর গ্যাং এর আড্ডা এবং নারী নিয়ে উশৃংখলতা বেড়ে যায়। আরো অভিযোগ রয়েছে, রংধনু হোটেলে আড্ডা দেওয়া কিশোর গ্যাং গভীর রাতে একা চলাচল রত যাত্রী দের রংধনু হোটেলে নিয়ে ছিনতাই করে সব নিয়ে যায়। এই মাদক ব্যবসা এবং ছিনতাই পরিচালিত করে 'নাহিদ' আর নাহিদকে ছত্রছায়া দিয়ে রাখে তথাকথিত আল-আমিনের স্পেশাল ম্যানেজার মাসুদ।



হোটেল মালিক আল-আমিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে সে কোনো সঠিক উত্তর না দিয়ে হোটেল ম্যানেজার এর সাথে যোগাযোগ করতে বলে।


তথ্য সুত্রে জানা যায়, ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে রংধনু হোটেল আওয়ামিলীগ নেতা জমিদার আল-আমিনের নিয়ন্ত্রণে চলতো, ইতোপুর্বে র্যাব ও পুলিশের যৌথ অভিযানে জমিদার আল-আমির মদক এবং পিস্তল সহ এরেস্ট হওয়ার পর এই আল-আমিন রংধনু হোটেলের হাল ধরে এবং জমিদার আল আমিনের মতো একই ব্যবসা শুরু করে।

হোটেলের পাশেই অবস্থিত সুনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান "মেট্রোপলিটন স্কুল এন্ড কলেজ" সচেতন মহলের একটাই কথা, কলেজের পাশের ভবনে যদি মাদকদ্রব্য এবং নারী ব্যবসা চলে, তাহলে আমাদের কোমলমতি সন্তানরা কি শিক্ষা অর্জন করবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশে এই সব অপকর্ম চলতে থাকলে এই জাতি ধ্বংস হতে বেশি সময় লাগবে না। 


জনমনে প্রশ্ন, প্রশাসনের নাকের ডগায় এইসব অবৈধ নারী এবং মাদক ইয়াবা ব্যবসা কি করে হচ্ছে।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ জাহিদুল ইসলাম