ঢাকা ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
Marriage Notice দূর্নীতির বহুমাত্রিক অভিযোগ জাতীয় গৃহায়ণ প্রশাসকের বিরুদ্ধে ২০২৬ সালে যাত্রা শুরু করছে ‘ডা: ইদ্রিস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল’ পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ এক লটে ৭০৩ সরঞ্জাম: দরপত্রে ক্রয় আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ সাজানো মিথ্যে মামলায় জেল হাজতে খোকন সেখ: ফরিদ গঞ্জে ক্ষাভ টেকসই উন্নয়নে ফিলানথ্রপি উদ্যোগের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত রেলওয়েকে লাভজনক করতে উদ্যোগ চলতি বছরে জরিমানা আদায় ২২ কোটি টাকার বেশি তদন্তের মুখেও জৌলুশ বাড়ছে গণপূর্তের প্রকৌশলী স্বপন চাকমার দি ইবনেসিনা ফার্মাসিউটিক্যাল এর ৪১তমবার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত ২০২৫-২৬ কর বছরের আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো জাতীয় রাজস্ব বোর্ড

কালু নগরের মদিনা টাওয়ার : দরবেশী লেবাসে প্রতারণার সাতকাহন পর্ব -১

#

মোঃ মাহাবুবুর রহমান

১২ অক্টোবর, ২০২৫,  8:43 PM

news image


 রাজধানীর হাজারীবাগ এলাকায় কালু নগরে সগর্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ছে একটি দৃষ্টি নন্দন  ভবন। যার নাম মদিনা টাওয়ার। পথচারিসহ যে কেউ এলাকায় গেলে  টাওয়ারটি সবার চোখে পড়ে। টাওয়ার বিনির্মানের পেছনে যিনি অবদান রেখেছেন  দরবেশী লেবাসে তিনি এলাকায় নিজেকে সত্য ও ন্যায়ের   প্রতীক হিসেবে খানিকটা প্রতিিিষ্ঠত করতে পেরেছেন বলে এলাকাবাসি গণমাধ্যমকে জানিয়েছে।

কিন্তু দুঃখজনক বাস্তবতা হচ্ছে এই মদিনা টাওয়ার আর দরবেশী লেবাসের ভেতরে রয়েছে একটি অন্ধকার কাহিনী। অত্যন্ত পরিপাটি করে সাজানো ছকে একর পর এক প্রতারণা করেছেন কথিত দরবেশ। ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্র সবাই কার সাজানো প্রতারণার ছকে আটকে গেছেন।  এক সময় মাদ্রাসায় ছেপারা পড়ানো মোল্ল্যা নানা ধাপে প্রতারণা সিড়ি ভেঙ্গে এখন বনে গেছেন শত কোটি টাকার মালিক।

এলাকায় ত্রাসের রাজস্ব কায়েমে সুগভীর যোগাযোগ গড়েছেন এলাকার কিশোর গ্যাং গ্র্রুপের সাথে।   জড়িয়েছেন আরো নানা অবৈধ বাণিজ্যের সাথে। নারায়নগঞ্জের  সোনারগাও এলাকার অজ পাড়াগায়ের অভাবে বেড়ে ওঠা মোল্ল্যা এখন কালু নগরের অচেনা  এক মাফিয়া  হয়ে ওঠার দৌঁড়ে নেমেছেন। ফ্যাসিস্ট হাসিনার পুরো সময় জুড়ে তিনি সাজিয়েছেন তার অপরাধ ও প্রতারণার সম্রাজ্য। এখন দিন বদলে আবারো রং বদলের কাফেলায় অগ্রনী হওয়ার দৌঁড়ে ছুটছেন তিনি। 


সূত্র বলছে, ভবন তৈরীতে রাজউকসহ  বিভিন্ন কর্তপক্ষকে অন্ধকারে রেখে নিজের আখের গুছিয়েছেন তিনি। সেই সাথে শেয়ারের জ্যামিতিতে গড়ে তোলা ভবনের শেয়ার ক্রয় বিক্রয়ে করেছেন রাষ্ট্রের সাথে  চরম প্রতারণা। সব মিলে এক অপরাধ স অচেনা মাফিয়া হয়ে  খানজাহান আলী লেবাসের আড়ালে নিজেকে রেখেছেন আড়াল করে। যে আড়াল ভেঙ্গে খানজাহান আলীর আসল চেহারা ধরে পড়েছে গণমাধ্যমের জালে। কয়েক পর্বে ধারাবাহিকভাবে তুলে এনেছেন  গণমাধ্যমের প্রতিবেদক দল। 

অভিযোগের বিষয়ে খানজাহন আলীর মুঠোফোনে ফোন করলে তিনি ফোন রিসিভ করেন। গণমাধ্যমের পরিচয় পাওযার সাথে সাথে পরে কথা বলতে হবে বলে  ফোন কেটে দেন তিনি।  এর পর শুরু হয় একের পর এক নানা গণমাধ্যমসহ নানা কর্ণার থেকে প্রশ্নের বান!  কেন ফোন দেয়া হলো কথিত দরবেশকে!  


logo

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ জাহিদুল ইসলাম